স্টাফ রিপোর্টার : রাজবাড়ীতে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা, আইন-প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তা, চিকিৎসক, আইনজীবী ও বিচার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে অর্ধ বার্ষিকীয় বিচার বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজবাড়ী জেলা ও দায়রা জজের সম্মেলন কক্ষে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
রাজবাড়ীর সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোছাম্মৎ জাকিয়া পারভীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে রাজবাড়ীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) সাব্বির ফয়েজ, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট চৌধুরী মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালত জান্নাতুন লিলিফা আক্তার জাহান, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালত সৈয়দ সিরাজ জিন্নাত, রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার জি,এম আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোছাঃ মোরশেদা খাতুন, সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহীম টিটন, রাজবাড়ীর যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মাহমুদুল হক, যুগ্ম জেলা জজ ২য় আদালত মোঃ শাহিনূর রহমান, ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালের বিচারক (যুগ্ম জেলা জজ) এমদাদুল হক, জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সুমন হোসেন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুধাংশু শেখর রায়, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ইকবাল হোসেন, পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের পুলিশ সুপার,সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, র্যাবের প্রতিনিধি , জেল সুপার মোঃ আব্দুর রহিম, সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক রুবাইয়াত মোঃ ফেরদৌস, গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ কবিরুল আলম, জেলা বার এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন, সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক (২), পাবলিক প্রসিকিউটর উজির আলী সেখ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত স্পেশাল পিপি সেখ সাইফুল হক, দুর্নীতি দমন কমিশনের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর বিজন কুমার বোস, ভিপি কৌশুলী রওশন আরা বেগম এবং সিনিয়র আইনজীবী মোসলেম উদ্দিন খান, মোঃ হাবিব হেনা, স্বপন কুমার সোম,মঞ্জুর মোরশেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সভায় সাক্ষীদের প্রতি ইস্যুকৃত সমন ও পরোয়ানা জারী, পুরাতন মামলার সাক্ষীদের উপস্থিতি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, অনুসন্ধান ও তদন্তের অসুবিধা দূরীকরণ, বিচারাধীন মামলার কয়েদীদের জেলখানা হতে যথাসময়ে আদালতে হাজির করণ, গ্রেফতারী পরোয়ানা ও ক্রোকী পরোয়ানা ত্বরিৎভাবে কার্যকর করণ, আদালত প্রাঙ্গনসহ বিচারক ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের নিরাপত্তার বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ, কোর্ট মালখানা হতে যথাসময়ে আদালতে আলামত উপস্থাপন, সরকারপক্ষের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মোকদ্দমায় যথাসময়ে সরকারপক্ষের জবাব প্রদান, সরকারী সাক্ষী হাজিরকরণ ও জটিলতা দূরীকরণ, দ্রুত বিচার নিষ্পত্তির অন্তরায় চিহ্নিত করে তা দূরীকরণের কর্মপন্থা নির্ধারণ সহ বিচারপ্রার্থীদের সুবিধার্থে বিচার অঙ্গনের ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।